SSC Business Entrepreneur 12th week Assignment Answer 2022

SSC Business Entrepreneur Assignment 2022 has been published. We Prepared all week (12th, 11th, 10th, 9th, 8th, 7th, 6th, 5th, 4th, 3rd, and 1st week) assignment Answer has been published for SSC Business Entrepreneur Assignment. Two assignments have been selected from the second chapter. The title of the second chapter is Cells and Tissues. So the solution or answer of 2 assignments from living cells and tissues has to be given. We will provide you with instructions on how to do all week SSC Business Entrepreneur assignments. We will also create an assignment and provide a sample for students who do not understand how to do the SSC assignment. You can download all week assignments of SSC Business Entrepreneur from our website.

SSC Business Entrepreneur 7th Week Assignment 2022

SSC 2022 Business Entrepreneur Assignment is scheduled for Science Group students. Students have to prepare SSC Business Entrepreneur Assignment Answer 2022 for a total of Eight weeks. The 1st-week assignment has already been published. Business Entrepreneur subject has been assigned for the 1st week. It has also been selected for the 3rd, 4th, 6th, 7th, 9th, 10th, and 12th weeks. The 2022 SSC examinee will have to prepare a total of 8 assignment solutions for Business Entrepreneur subjects and submit it to the school.
SSC Business Entrepreneur 12th Week Assignment 2022

SSC Business Entrepreneur Assignment Answer 2022

SSC Business Entrepreneur Assignment 2022 Answer, If required, they can be taken help from their teachers, the internet, and others resources. Here you will find the SSC 2022 Business Entrepreneur Assignment Answer for all weeks. We will publish Business Entrepreneur Answer randomly for all weeks. You will also find next week's assignment solution here. You can create your Business Entrepreneur assignment with ideas from our solution.
উত্তর সমূহ

আত্মকর্মসংস্থানের ধারণা

উত্তর:
সহজ অর্থে, নিজেই নিজের কর্মসংস্থান করাকে আত্মকর্মসংস্থান বলে। আরও একটু স্পষ্ট করে বলা যায় যে, নিজস্ব অথবা ঋণ করা স্বল্প সম্পদ, নিজস্ব চিন্তা, জ্ঞান, বুদ্ধিমত্তা ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ন্যূনতম ঝুঁকি নিয়ে আত্মপ্রচেষ্টায় জীবিকা অর্জনের ব্যবস্থাকে আত্মকর্মসংস্থান বলা হয়।
আত্মকর্মসংস্থান হচ্ছে মজুরি বেতনভিত্তিক চাকরির বিকল্প পেশার অন্যতম উপায়। আত্মকর্মসংস্থান পেশা বলতে বুঝায় যখন কোনাে ব্যক্তি স্বীয় দক্ষতা বা গুণাবলির বলে সেবা দানের বিনিময়ে অর্থ উপার্জন করে জীবিকা চালায়।উদাহারণস্বরূপ বলা যায় যে, আত্মকর্মসংস্থান হচ্ছে যখন একজন কাঠ মিস্ত্রি একটি কাঠের ফার্মে বেতনের বিনিময়ে উপার্জন না করে নিজেই কাঠের আসবাবপত্র তৈরি করে এবং এ থেকে যে আয় হয় তা দ্বারা জীবিকা নির্বাহ করে। বলতে গেলে একটি দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার বেশিরভাগই আত্মকর্মসংস্থানে নিয়ােজিত।

আত্মকর্মসংস্থানে উদ্বুদ্ধকরণে করণীয়

উত্তর:
আত্মকর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজন ব্যক্তিগত দক্ষতা ও স্বনির্ভর পেশায় নিয়োজিত থেকে জীবিকা অর্জনের প্রবল ইচ্ছা শক্তি। যেহেতু দেশে চাকরির সুযোগ সীমিত এবং ইচ্ছা করলেই সরকারি বা বেসরকারি উদ্যোগে এত অধিক কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা সম্ভব নয়। তাই এর বিকল্প হচ্ছে নিজেই নিজের কর্মসংস্থান করা। কিন্তু এ দেশের যুবসমাজের নিকট আত্মকর্মসংস্থানের ধারণা স্বচ্ছ ও যথেষ্ট নয়। অন্যদিকে দীর্ঘদিনের সামাজিক মূল্যবোধ ও পুঁথিগত পড়াশুনার কারণে যুবসমাজ জীবিকা বলতে চাকরিকে বুঝে থাকে। এ ছাড়া অভিভাবকদের নিকটও সন্তানদের আত্নকর্মসংস্থানে উদ্ধুদ্ধ করার একটি নেতিবাচক প্রবণতা লক্ষ করা যায়। ফলে শিক্ষিত-অশিক্ষিত নির্বিশেষে বেকারের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমান যুব ও তরুণসমাজ ও আগামী প্রজন্মকে আত্মকর্মসংস্থানে উদ্বুদ্ধ করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি। নিম্নে সেগুলি উল্লেখ করা হলো
১. শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করতে হবে এ বলে যে, কোনো পেশা বা কাজই ছোট ও অপমানের নয়।
২. স্ব স্ব এলাকার আত্মর্কমসংস্থানের উপযুক্ত ক্ষেত্রগুলোর তালিকা প্রণয়ন করে বিদ্যালয় ও ইউনিয়ন পরিষদের দেয়ালে প্রচারের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
৩. স্ব স্ব এলাকার আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে যারা স্বাবলম্বী ও সফল হয়েছে তাদেরকে বিদ্যালয়ে এনে শিক্ষার্থীদেরকে তাদের জীবনকাহিনী শোনাতে হবে।
৪. বিদ্যালয় বা কলেজ থেকে যে সকল শিক্ষার্থী ঝরে পড়ে কিংবা নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসার সুযোগ পায় না তাদেরকে বিভিন্ন উপযুক্ত ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ ও ঋণদানের ব্যবস্থা করতে হবে।
৫. নবম ও দশম শ্রেণির শিক্ষাক্রমে বৃত্তিমূলক, কারিগরি ও কর্মমুখী শিক্ষাকে পর্যাপ্তভাবে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
৬. আত্মকর্মসংস্থানকে সামনে রেখে যুব উন্নয়ন ব্যাংক ও শিক্ষা ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে সহজ শর্তে ঋণদানের ব্যবস্থা করতে হবে। এছাড়া ব্যাংকসহ বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে স্বল্পসুদে ঋণদানের ব্যবস্থা করতে হবে।
৭. বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা বর্তমানে সফল উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে তাদেরকে বিদ্যালয় পর্যায়ে সংবর্ধনা ও সম্মাননা দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
৮. প্রিণ্ট মিডিয়া অর্থাৎ দৈনিক পত্রিকাসহ সবধরনের খবরের কাগজে আত্নকর্মসংস্থানের সফল কাহিনী ব্যাপকভাবে প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে।

আত্মকর্মসংস্থানে প্রশিক্ষণের প্রয়ােজনীয়তা

উত্তর:
যে কোনো কাজে দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণ একান্ত প্রয়োজন। প্রশিক্ষণ কর্মদক্ষতা ও যোগ্যতা বৃদ্ধি করে। প্রশিক্ষণ হলো কর্মীদের জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধি এবং মানসিকতা বিকাশের অবিরাম ও নিয়মিত প্রচেষ্টা যাতে তাদের যোগ্যতা ক্রমশ বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং প্রতিষ্ঠানটিও লাভবান হয়। কোনো কর্মীকে সঠিক কাজে নিয়োগ করার পূর্বে তাকে প্রশিক্ষণ বা ট্রেনিং দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। এ প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের নতুন ও পুরাতন সকল কর্মীর জন্যই অপরিহার্য। এর মাধ্যমে কর্মীর দক্ষতা বাড়ে বলে উৎপাদনশীলতাও বাড়ে। নিম্নে কর্মী প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করা হলো ঃ
১. কর্মীর দক্ষতা বৃদ্ধি: প্রশিক্ষণ কর্মীর কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি করে। তাই নতুন পুরাতন সকল কর্মীর জন্য প্রশিক্ষণ দেয়ার প্রয়োজন হয়।
২. সম্পদের সদ্ব্যবহার: প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মীদের কর্মদক্ষতা বেড়ে যায়। ফলে উদ্যোক্তা বা কর্মী কর্তৃক প্রতিষ্ঠানের যন্ত্রপতি, সাজ-সরঞ্জাম ও অন্যান্য সম্পদের উৎকৃষ্ট ব্যবহার সম্ভব হয়।
৩. কার্য প্রকৃতি ও পরিবেশের সাথে পরিচিতি: প্রতিষ্ঠানের কর্মের প্রকৃতি ও কর্ম পরিবেশের সাথে পরিচিত হওয়া নব নিযুক্ত কর্মীদের জন্য আবশ্যক। প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা নতুন কর্মীদের কর্ম পরিবেশের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়।
৪. অপচয় ও দুর্ঘটনা হ্রাস: প্রশিক্ষিত কর্মী অধিকতর দক্ষতা ও মিতব্যয়িতার সাথে কার্য সম্পাদন করতে পারে। এতে প্রতিষ্ঠানের কার্য সম্পাদনের ক্ষেত্রে অপচয় হ্রাস পায়। প্রশিক্ষণ কর্মীদেরকে নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের বিবিধ কলা- কৌশল সম্পর্কে জ্ঞান দান করে। ফলে কারখানার যন্ত্রপাতি ব্যবহারসহ অন্যান্য দুর্ঘটনা এড়াতেও সহজ হয়।
৫. দক্ষ ও অভিজ্ঞ কর্মীদের অপ্রতুলতা দূরীকরণ: প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সবসময় উপযুক্ত শিক্ষাপ্রাপ্ত ও অভিজ্ঞ ব্যক্তি সংগ্রহ করা সম্ভব হয় না। সেজন্য নিয়োগের পর কর্মীদেরকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ করে তোলা হয়।
৬. নৈতিক বল বৃদ্ধি: প্রশিক্ষণ উদ্যোক্তা বা কর্মচারীদের মনোভাবের উন্নতি সাধন করে। ফলে তাদের নৈতিক বল বৃদ্ধি পায়। ফলে প্রতিষ্ঠানের কার্য কাম্য গতিতে চলতে পারে।
৭. জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি: প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নতুন নতুন বিষয়ের ধারণা লাভ করা যায় এবং উর্ধ্বতনের সান্নিধ্যে এসে অনেক কিছুই জানতে পারে। ফলশ্রুতিতে উর্ধŸতনের নির্দেশনা বুঝা ও বাস্তবায়ন সহজ হয়।
৮. খাপ-খাওয়ানো সহজ: প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নতুন জ্ঞান ও কলাকৌশল জানার ফলে সহজেই পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নিজেকে খাপ খাওয়াতে পারে।
পরিশেষে বলা যায়, কর্মীর দক্ষতা ও যোগ্যতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সুষ্ঠুভাবে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের কার্য নির্বাহের জন্য প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। নতুন ও পুরাতন উভয় কর্মীকেই উপযুক্ত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ করে তুলতে না পারলে তাদের দিয়ে ভাল কাজ আশা করা যায় না। তাই কর্মীদেরকে প্রশিক্ষণ দিয়ে উপযুক্ত করে গড়ে তোলা প্রতিষ্ঠানের আবশ্যকীয় কর্তব্য।

আত্মকর্মসংস্থানে প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের সহায়তা

উত্তর:
যে সমাজ ও দেশে উদ্যোক্তার সংখ্যা যত বেশি, সে সমাজ বা দেশ অর্থনৈতিকভাবে তত উন্নত। প্রত্যেক দেশেই জনগনকে বিভিন্ন কাজে স্বাবলম্বী করার জন্য কিছু প্রতিষ্ঠান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ঐসকল প্রতিষ্ঠান আগ্রহী ব্যক্তিদের বিভিন্ন কাজে উদ্বুদ্ধ করেন এবং বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকেন।
ঐ সকল প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা ভূমিহীন, বিত্তহীন জনগণকে আত্নকর্মসংস্থানমূলক কাজ গ্রহণে উদ্বুদ্ধকরণ, দক্ষতা উন্নয়নের প্রশিক্ষণ দান, ক্ষুদ্র ব্যবসায় স্থাপনের জন্য ক্ষুদ্র ঋণ প্রদান, ঋণ ব্যবহার তত্ত্বাবধান প্রভৃতি কার্যক্রমের মাধ্যমে দুস্থ লোকদের আয়ের সুযোগ সৃষ্টি করে।
এগুলোর মধ্যে যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট, মহিলাবিষয়ক মন্ত্রণালয়, গ্রামীণ মহিলাদের কর্মসংস্থানের প্রকল্প, নট্রামস উল্লেখযোগ্য। এদের সবার উদ্দেশ্য আত্নকর্মসংস্থানে সহায়তা হলেও কার্যক্রমে কিছুটা পার্থক্য আছে। নিম্নে এগুলোর কার্যক্রম ব্যাখ্যা করা হলো
১. যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র : এটি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক পরিচালিত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। দেশের প্রতিটি থানায় এর কার্যালয় রয়েছে। এ সকল কেন্দ্রের মাধ্যমে বেকার যুবক য্বুতীদেরকে বিভিন্ন পেশায় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়, যেমন- হাঁস মুরগি খামার তৈরি, মৎস্য চাষ, ব্লক বাটিকের কাজ, সবজি বাগান, নার্সারি করা, সেলাইয়ের কাজ, কুটির শিল্পের কাজ, কম্পিউটার চালনা প্রভৃতি। এ সকল বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়ে প্রশিক্ষণার্থীরা আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ পায়।
২. বাংলাদেশে পল্লী উন্নয়ন বোর্ড : এটি গ্রামের দুস্থ ও ভূমিহীন নারী-পুরুষদের আত্নকর্মসংস্থানের জন্য বিভিন্ন বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে যাতে প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর তারা স্বাধীনভাবে একটি পেশা বেছে নিয়ে উপার্জন করতে পারে। ইংরেজিতে এর নাম
৩. বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব ম্যানেজম্যান্ট এটি শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি স্বায়ত্ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান। নির্দিষ্ট ফি-এর বিনিময়ে এটি আত্নকর্মসংস্থান ও উদ্যোগ উন্নয়নের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। প্রধান প্রধান কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ক্ষুদ্র শিল্প স্থাপন প্রক্রিয়া ও ব্যবস্থাপনা, নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠাকরণ, মহিলা উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রভৃতি। এছাড়া প্রতিষ্ঠান স্থাপনের পর সফলভাবে তা পরিচালনার জন্য উৎপাদন ব্যবস্থাপনা, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা, বিপণন কৌশল ইত্যাদি বিষয়ে বিভিন্ন কোর্স ও প্রশিক্ষণ পরিচালনা করে থাকে।
৪. মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয় : প্রতিষ্ঠানটি মূলত মহিলাদের জন্য উন্নয়ন কর্মসূচি গ্রহণ করে থাকে। বিশেষ করে গ্রামের দুস্থ, শিক্ষিত, অর্ধ-শিক্ষিত মহিলাদেরকে স্বকর্মসংস্থানের সূযোগ করে দেয়া এর মূল উদ্দেশ্য। এটি উদ্যোগী মহিলাদের কারিগরি দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে অনানুষ্ঠানিক কারিগরি ও প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে।
৫. গ্রামীণ মহিলাদের কর্মসংস্থানের প্রকল্প : এ প্রকল্পের মাধ্যমে পল্লী অঞ্চলের মহিলাদেরকে বিভিন্ন পেশায় প্রশিক্ষণ দেয়া হয় এবং প্রশিক্ষণ শেষে তাদের মধ্যে ঋণ বিতরণ করা হয়। শুধু প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরাই ঋণ পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হয়।
৬. নট্রামস : এটি শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। বিভিন্ন ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ও কম্পিউটার চালনা শিক্ষা দেয়াই প্রতিষ্ঠানের প্রধান কাজ। এ প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে বহু শিক্ষিত বেকার যুবক-যুবতী আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ করে নিয়েছে।
পরিশেষে বলা যায়, উপরোক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহ বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি গ্রহণ করে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। তাদের এ কার্যক্রমের ফলশ্রুতিতে দেশের তথা অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হচ্ছে।
This Post Related Search: 12th Week Jib Biggan SSC Assignment 2021SSC Business Entrepreneur assignment answer all WeekSSC Business Entrepreneur assignment answer this weekSSC 2021 Business Entrepreneur assignment answerSSC assignment Business Entrepreneur SSC assignment 2021 Business Entrepreneur 3rd week answerSSC assignment 2021 Business Entrepreneur answer 2nd weekSSC Business Entrepreneur assignment 2021 2nd weekSSC assignment Business Entrepreneur 3rd weekSSC 12th Week Business Entrepreneur Answer, 

Post a Comment

0Comments
Post a Comment (0)

#buttons=(Accept !) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Read Our Privacy Policy.
Accept !