SSC Bangladesh and Global Studies 13th week Assignment Answer 2022

SSC Bangladesh and Global Studies 13th week Assignment Answer 2022

SSC Assignment 2022 Answer 13th week Bangladesh and Global Studies question Published for the exam the SSC Candidates are now available on our website www.khansworkstation.tech. Assignment 2022 Class 12 students at present can collect their 13th-week SSC assignment 2022 answers along with questions. In, the 13th Week SSC Assignment 2022 is available on our website.

SSC Assignment 2022 Bangladesh and Global Studies Subject Assignment Answer

13th week SSC Bangladesh and Global Studies assignment Answer 2022SSC Bangladesh and Global Studies assignment answer 2022 is available on our website. If you are a 2022 SSC examinee and looking for Bangladesh and Global Studies assignment answers then you come to the right place. you will find Bangladesh and Global Studies assignment solution PDF. Let’s know in more detail.

SSC Bangladesh and Global Studies Assignment Answer 2022

DSHE has published SSC 2022 Bangladesh and Global Studies assignment questions for students. Students should be solved the SSC Bangladesh and Global Studies Assignment of the SSC 2022 exam. we will help to solve all the Bangladesh and Global Studies Assignment questions for SSC students.

SSC 2022 Bangladesh and Global Studies Subject Assignment Question

SSC Assignment 2022 13th Week All Subject

SSC Bangladesh and Global Studies Assignment Answer 2022 13th Week

Bangladesh and Global Studies is a Group subject for SSC candidates. SSC Bangladesh and Global Studies assignment and answer will be given below.

উত্তর সমূহ

তারিখ : –/—/২০২২ ইং ।

বরাবর ,

প্রধান শিক্ষক,

XYZ,

ঢাকা-১২০৭ , বাংলাদেশ ।

বিষয় : সুনাগরিকের দায়িত্ব ও কর্তব্য’ বিষয়ক প্রতিবেদন।

জনাব,

বিনতি নিবেদন এই যে , আপনার আদেশ নং বা.উ.বি.৩৫৫-১ তারিখ : –/—/২০২২ ইং অনুসারে উপরােক্ত বিষয়ের উপর আমার স্বব্যখ্যাত প্রতিবেদনটি নিন্মে পেশ করলাম ।

সূচনা:

রাষ্ট্র যেমন নাগরিকদের বিবিধ সুযোগ-সুবিধা এবং অধিকার দিয়ে থাকে তেমনি রাষ্ট্রের প্রতিও নাগরিকদের কতগুলো দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে হয়। অধিকার ও কর্তব্য পরস্পর নির্ভরশীল ও পরিপূরক। নাগরিকদের উল্লেখযোগ্য দায়িত্ব ও কর্তব্য নিচে আলোচনা করা হলঃ

নাগরিকের প্রধান কর্তব্য হচ্ছে রাষ্ট্রের প্রতি অনুগত্য প্রকাশ করা। অর্থাৎ রাষ্ট্রের নির্দেশ মেনে চলা। রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, অখন্ডতা, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব অক্ষুন্ন রাখার জন্য প্রত্যেক নাগরিককে সর্বদা সজাগ এবং চরম ত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।

রাষ্ট্রের প্রচলিত আইন এবং সংবিধান মেনে চলা এবং আইনের প্রতি সম্মান দেখানো নাগরিকদের অন্যতম দায়িত্ব। কেউ আইন অমান্য করলে সমাজে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। স্বাভাবিক জীবনের ব্যাঘাত ঘটে। তাই সুষ্ঠু জীবনযাপন, শান্তি ও শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রত্যেক নাগরিককে আইন মেনে চলতে হবে।

সততা ও সুবিবেচনার সাথে ভোট দেওয়া নাগরিকের পবিত্র দায়িত্ব ও কর্তব্য। এর ফলে যোগ্য ও উপযুক্ত প্রার্থী জনপ্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হবে। অযোগ্য ও দুর্নীতিবাজ প্রার্থীকে ভোটদানে বিরত থাকা উচিত।

রাষ্ট্রের ধারনা 

রাষ্ট্র’ ও ‘সরকার একটি আরেকটির পরিপূক শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু দুটি এক মনে হলেও এদের মধ্যে পার্থক্য আছে। রাষ্ট্র হলো একটি পূর্ণাঙ্গ ও স্থায়ী প্রতিষ্ঠান। এটি সার্বভৌম বা সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী। আর সরকার রাষ্ট্র গঠনের চারটি উপাদানের (জনসংখ্যা, ভূখণ্ড, সরকার ও সার্বভৌম্ব) মধ্যে একটি উপাদান মাত্র। পৃথিবীর সব রাষ্ট্র একই উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত হলেও সব রাষ্ট্র ও সরকারব্যবস্থা একি রকমের নয়। আবার সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে যেকোনো দেশে রাষ্ট্র ও সরকারের স্বরুপ পরিবর্তিত হতে পারে।

নাগরিকের ধারণা ব্যাখ্যা 

অধিবাসী হলো একটি নগরের প্রাণ। আর নগরের বসবাসরত অধিবাসীদের বলা হয় নাগরিক। কিন্তু পৌরনীতির ভাষায় সকল অধিবাসী নাগরিক নয়। তাই নাগরিক সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা থাকা উচিত। 

নাগরিক শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো “Citizen” রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা নাগরিককে বিভিন্ন দিক থেকে সংজ্ঞায়িত করেছেন। এরিস্টটল বলেনঃ “নগরের শাসনকার্যে যে সকল অধিবাসী সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে কেবল তারাই নাগরিক।” সময়ের বিবর্তনে নগর বৃদ্ধি পেয়ে একটি রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়েছে। বর্তমান আধুনিক রাষ্ট্র আয়তনে ও জনসংখায় অনেক বড়। ফলে সকল অধিবাসী নগরের শাসনকার্যে অংশগ্রহণ করতে পারে না। তাই বলে তারা যে নাগরিক নয় এমনটা ভাবার কোন অবকাশ নেই। অধ্যাপক হ্যারল্ড জে লাস্কির মতে “কোন ব্যক্তি যদি রাষ্ট্রের সুযােগ-সুবিধা গ্রহণ করে এবং রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য স্বীকার করে তাকেই নাগরিক বলে।” অন্যদিকে তিনি বলেন “সর্বজনীন কল্যাণের জন্য ব্যক্তির লব্ধ বিচারবুদ্ধির প্রয়ােগই নাগরিকতা”।

সাধারণত একটি রাষ্ট্রের সকল অধিবাসীই নাগরিক। তবে নাগরিক হবার জন্য অতীতে যেমন নানাবিধ শর্ত ছিল বর্তমানেও কিছু কিছু শর্ত রয়েছে। প্রত্যেকেরই মৌলিক ও কিছু মানবাধিকার থাকে, যা কেবল একটি রাষ্ট্রের নাগরিক হলেই ভােগ করা সম্ভব। একজন নাগরিক যখন নিজেকে একটি রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে দাবি করে তখন তার নাগরিকতা প্রকাশ পায়। এর মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র প্রদত্ত সুযােগ-সুবিধা ভােগ করে ও রাষ্ট্রের প্রতি কর্তব্য পালন করে থাকে রাষ্ট্রের মাধ্যমেই নাগরিকতার প্রকাশ ।

রাষ্ট্রের কার্যাবলির ব্যাখ্যা

রাষ্ট্র সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান। মানুষের প্রয়োজনেই রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়েছে। তাই রাষ্ট্র মানুষের প্রয়োজনে বিভিন্ন কার্য সম্পাদন করে। আধুনিক কালে রাষ্ট্র পূর্বের তুলনায় বহুবিধ কার্য সম্পাদন করে। এসব কাজকে প্রধানত, দু’ভাগে বিভক্ত করা যায়।

যথা: (ক) অপরিহার্য বা মৌলিক কার্যাবলি, (খ) ঐচ্ছিক বা জনকল্যাণমূলক কার্যাবলি।

(ক) অপরিহার্য বা মৌলিক কার্যাবলি: রাষ্ট্রের অস্তিত্ব ও জনগণের অধিকার রক্ষার জন্য রাষ্ট্র যেসব কাজ করে, সেগুলোকে রাষ্ট্রের অপরিহার্য বা মৌলিক কাজ বলে।

নিম্নে রাষ্ট্রের অপরিহার্য কাজের বর্ণনা দেয়া হল

১। দেশরক্ষা: সার্বভৌমত্ব তথা দেশরক্ষা রাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান কাজ। এজন্য রাষ্ট্র সশস্ত্রবাহিনী গঠন ও পরিচালনা করে।

২। প্রশাসন পরিচালনা: রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল প্রশাসন পরিচালনা। এ কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য রাষ্ট্র শাসন বিভাগ গঠন করে। শাসন বিভাগের প্রচলিত আইন অনুযায়ী প্রশাসন কার্য পরিচালনা করে।

৩। শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা: অভ্যন্তরীন শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার মাধ্যমে রাষ্ট্র জনগনের জন্য শান্তিময় পরিবেশ সৃষ্টি করে। এ কাজ সুষ্ঠুভাবে পালনের জন্য রাষ্ট্র আইন-কানুন প্রণয়ন, পুলিশ ও অন্যান্য বাহিনী গঠন করে।

৪। পররাষ্ট্র সংক্রান্ত: আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক রাজনীতি, প্রতিবেশি দেশের সাথে সম্পর্কের ধরণ নির্ধারণ, ব্যবসাবানিজ্যের প্রসার, পরনির্ভরশীলতা হ্রাস প্রভৃতির জন্য প্রত্যেক রাষ্ট্রকে পররাষ্ট্রনীতি গ্রহন করতে হয়। এ কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় আনুষ্ঠানিক কাজগুলো করে।

৫। আইন প্রণয়ন: রাষ্ট্রের কার্যাবলি সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য রাষ্ট্র আইন প্রণয়ন ও সংশোধন করে। এ কাজের জন্য রাষ্ট্র আইন বিভাগ গঠন করে। তাছাড়া সংবিধান সংশোধন করাও আইন সভার কাজ।

৬। বিচার সংক্রান্ত: আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা রাষ্ট্রের অন্যতম কাজ। এ কাজে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য রাষ্ট্র বিচার বিভাগ গঠন করে। বিচার বিভাগ আইন অনুযায়ী অপরাধীকে শাস্তি দেয় এবং নিরাপরাধীকে মুক্তি ও ক্ষতিপূরণ দিয়ে ন্যায়ের শাসন প্রতিষ্ঠা করে।

(খ) ঐচ্ছিক বা জনকল্যাণমূলক কাজ: যেসব কাজ রাষ্ট্রের অবশ্য করণীয়ের মধ্যে পড়ে না কিন্তু জনগণের কল্যাণের জন্য রাষ্ট্রকে করতে হয, সেসব কাজকে রাষ্ট্রের ঐচ্ছিক বা জনকল্যানমূলক কাজ বলে।

নিম্নে রাষ্ট্রের ঐচ্ছিক কাজের বর্ণনা দেওয়া হল:

১। শিক্ষামূলক: রাষ্ট্র শিক্ষা বিস্তারের মাধ্যমে নিজের জন্য জ্ঞান ও দক্ষতা তৈরি করে। এ ছাড়াও শিক্ষার মাধ্যমে রাষ্ট্র নাগরিকদের অধিকার ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন করে। সচেতন নাগরিক রাষ্ট্রের সফলতার জন্য অতি প্রয়োজন। শিক্ষা বিস্তারের জন্য আধুনিক রাষ্ট্র স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, পাঠাগার প্রভৃতি স্থাপন ও পরিচালনা করে।

২। বৃদ্ধ ও দরিদ্রদের সাহায্য: দারিদ্র্য দূর করার জন্য রাষ্ট্র বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করে ও কর্মসংস্থান তৈরি করে। তাছাড়া বৃদ্ধদের বার্ধক্যজণিত নিরাপত্তা ভাতা ও পেনশন প্রদান করে।

৩। শ্রমিক কল্যাণ: আধুনিক রাষ্ট্র শ্রমিকদের কল্যাণে বহুবিধ কাজ করে। যেমন, শ্রমিকদের কাজের মেয়াদ ও মজুরি নির্ধারণ, বাসস্থান, চিকিৎসা, নিরাপত্তার ব্যবস্থা, শ্রম আদালত প্রতিষ্ঠা প্রভৃতি।

৪। জনহিতকর কাজ: আধুনিক রাষ্ট্র জনকল্যাণে অনেক জনহিতকর কাজ করে। যেমন, চিত্তবিনোদনের জন্য খেলার মাঠ নির্মাণ, সিনেমা হল প্রতিষ্ঠা কিংবা রেডিও টেলিভিশনে আনন্দদায়ক অনুষ্ঠান প্রচার। এছাড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য প্রদান ও পুনর্বাসন, মহামারী ও দুর্ভিক্ষ প্রতিরোধের মত কাজগুলো আধুনিক রাষ্ট্রের জনহিতকর কাজের অন্তর্ভূক্ত।

সভ্যতার অগ্রগতির সাথে সাথে মানুষের চিন্তা-চেতনা ও ধ্যান-ধারণার প্রসার ঘটেছে। এর ফলশ্রুতিতে আধুনিক রাষ্ট্রের কার্যাবলি বৃদ্ধি পেয়েছে বহুগুণ।

কোভিড মােকাবিলায় জনপ্রতিনিধিগণের গৃহীত কর্মসূচি রাষ্ট্রের কোন ধরণের কার্যাবলির আওতায় পড়ে তার ব্যাখ্যা।

কোভিড মােকাবিলায় জনপ্রতিনিধিগণের গৃহীত কর্মসূচি রাষ্ট্রের ঐচ্ছিক বা জনকল্যাণমূলক কাজ কার্যাবলির আওতায় পড়ে তার ব্যাখ্যা।

জনহিতকর কাজ: আধুনিক রাষ্ট্র জনকল্যাণে অনেক জনহিতকর কাজ করে। যেমন, চিত্তবিনোদনের জন্য খেলার মাঠ নির্মাণ, সিনেমা হল প্রতিষ্ঠা কিংবা রেডিও টেলিভিশনে আনন্দদায়ক অনুষ্ঠান প্রচার। এছাড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য প্রদান ও পুনর্বাসন, মহামারী ও দুর্ভিক্ষ প্রতিরোধের মত কাজগুলো আধুনিক রাষ্ট্রের জনহিতকর কাজের অন্তর্ভূক্ত।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্থানীয় পর্যায়ে গরিব-অসহায়-দুস্থদের তালিকা প্রণয়ন করে ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। ইউনিয়ন, ওয়ার্ড, গ্রাম ও শহর পর্যায়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা এই তালিকা প্রস্তুতিতে ও এই কার্যক্রম পরিচালনায় স্থানীয় প্রশাসনকে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করবেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের জনস্বাস্থ্য তথা দেশের প্রতিটি নাগরিকের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও জীবনের নিরাপত্তা রক্ষায় বদ্ধপরিকর। তিনি বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাস সংকট মোকাবিলার জন্য নিরলসভাবে  সকল ধরনের প্রস্তুতি নিতে চলেছেন। দেশবাসীর সম্মিলিত সচেতনতা, সতর্কতা ও স্বাস্থ্যবিধি পালনই পারে ভয়াবহ এই সংকট থেকে আমাদের রক্ষা করতে। বাংলাদেশ তথা বিশ্ববাসীর এই ক্রান্তিলগ্নে সকলকে ধৈর্য, সতর্কতা, দায়িত্বশীলতা, মানবিকতা ও দেশপ্রেমের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। 

প্রতিবেদকের নাম : Name Here

রোল নং : ০১

প্রতিবেদনের ধরন : প্রাতিষ্ঠানিক

বিষয় : সুনাগরিকের দায়িত্ব ও কর্তব্য বিষয়ক প্রতিবেদন।

প্রতিবেদন তৈরির স্থান : ঢাকা

তারিখ : –/—/২০২২ ইং ।

SSC Bangladesh and Global Studies Assignment Answer 2022 13th Week

Post Related: SSC 13th week assignment 2022 pdfSSC 2022 assignment 13th week pdfSSC 2022 assignment 13th week question pdf, SSC 13th week assignment 2022SSC assignment 2022 Bangladesh and Global Studies answerSSC 13th week assignment 2022 pdfassignment SSC 13th week 2022SSC 2022 assignment 1st week answer.

Post a Comment

0Comments
Post a Comment (0)

#buttons=(Accept !) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Read Our Privacy Policy.
Accept !