Class 9 21th week Assignment 2021

Class 9 18th week Assignment 2021

Class 9 21th week Assignment 2021 has been published. This assignment is published today. Bangla and ICT have been selected for this week. Students will create assignment solutions for two subjects and submit them to their respective schools.

Get Last Week Assignment: Class 9 20th Week Assignment 2021

Institutional activities have been closed in Bangladesh for a long time. In this situation, assignment activities have been started to keep the students connected with education. Through this the Class Eight syllabus will be completed. Students are being given two assignments every week. Students are writing their answers and submitting them to their respective schools. Already 16 assignments have been published for Class 9 students. Assignments will continue to be published every week.

Class 9 21th week Assignment 2021

Class 9 21th week assignment 2021 has been published on 21 September 2021. This week's assignment activities will start from 22 September. It will continue for a week. The 21th week assignment will be published at the end of the 21th week assignment.

Class 9 21th week Bangla Assignment 2021

Class Nine 21th Week Science Group Physics Subject Assignment 2021
Class 9 21th week Bangla Assignment 2021

Class 9 21th week Bangla Assignment Answer 2021

Class Nine 21th Week Science Group Physics Subject Assignment Answer 2021
তারিখ : –/—/২০২১ ইং ।
বরাবর ,
সম্পাদক
সংবাদ প্রতিদিন
ঢাকা- ১২০৭ ।
বিষয় : কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে মাস্ক পরার গুরুত্ব।

জনাব,
বিনতি নিবেদন এই যে , আপনার আদেশ নং বা.উ.বি.৩৫৫-১ তারিখ : –/—/২০২১ ইং অনুসারে উপরােক্ত বিষয়ের উপর আমার স্বব্যখ্যাত প্রতিবেদনটি নিন্মে পেশ করলাম ।

করোনাভাইরাস বলতে ভাইরাসের একটি শ্রেণিকে বোঝায় যেগুলি স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং পাখিদেরকে আক্রান্ত করে। মানুষের মধ্যে করোনাভাইরাস শ্বাসনালীর সংক্রমণ ঘটায়। এই সংক্রমণের লক্ষণ মৃদু হতে পারে, অনেকসময় যা সাধারণ সর্দিকাশির ন্যায় মনে হয়।হাঁচি ও কাশির মাধ্যমে সৃষ্ট পানিকণার ফলে আক্রান্তর সংস্পর্শে অপর ব্যক্তি আক্রান্ত হতে পারে।

বিশ্বের বহু দেশেই সংক্রমণ ঠেকানোর একটি জনপ্রিয় ব্যবস্থা হচ্ছে মাস্ক ব্যবহার। মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমিত বিশ্বব্যাপী বহুল আলোচিত প্রাণঘাতী অসুখ করোনাভাইরাস। সভ্যতার ইতিহাসে খুব কম উদাহরণ রয়েছে, যেখানে একটা রোগ এতো দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে। বিশ্বে প্রতি ১০ জনে একজন এরই মধ্যে করোনাভাইরাস সংক্রমিত বলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিসংখ্যানে জানা গেছে।
 
বাংলাদেশে শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৭৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৫ শতাংশ। শনাক্তের দিক থেকে পঞ্চদশ আর মৃতের সংখ্যায় বাংলাদেশ রয়েছে ২৯তম অবস্থানে। যদিও পরিসংখ্যান বলছে, অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে সুস্থতার হার বেশি। মৃত্যু হার কম। তবুও বিপুল জনঘনত্বের দেশে মানুষ একবার রাস্তায় বেরোলে গায়ে গায়ে ঠেসাঠেসি অনিবার্য।
 
সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি রয়ে যায়। পাশাপাশি অপ্রয়োজনীয় ঘোরাফেরাও হচ্ছে প্রচুর। বেড়েছে ছোটখাটো অনুষ্ঠানাদি, আত্মীয়-স্বজনের বাসায় বেড়াতে যাওয়ার প্রবণতা। বাস বা অন্যান্য যানবাহনে গাদাগাদি করে যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছে। হাট-বাজারে মানুষ গাদাগাদি করে কেনাকাটা করছে। রেস্টুরেন্টে বসে আড্ডা দিচ্ছে।

দেখা যায়, বেশিরভাগ মানুষ মুখে মাস্ক পরছে না। সরকারিভাবে সতর্ক করা হচ্ছে, ‘করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করুন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও বারবার করে বলে আসছে, ‘মাস্ক পরলে ‘জীবাণু’র ড্রপলেট থেকে সুরক্ষা পাওয়া সম্ভব।’ বিজ্ঞানীরাও দাবি করছেন, ‘করোনা বাতাসের মাধ্যমেও ছড়ায়।’ তাই মাস্ক ব্যবহার আরও জরুরি। বাইরে পা দিলেই মাস্ক জরুরি। বর্তমানে করোনায় আক্রান্ত্র প্রায় ৪০ শতাংশ রোগীই উপসর্গহীন।

এদের শরীরে ভাইরাস বাসা বাঁধলেও রোগ লক্ষণ ফুটে ওঠে না। মুশকিল হলো, এরা কিন্তু অন্যের মধ্যে রোগ ছড়িয়ে দিতে পারে। রোগ লক্ষণ থাকে না বলে এদের চিহ্নিত করাও কঠিন। এই সমস্যা সমাধানে বাড়ির বাইরে পা দিলেই মাস্ক ব্যবহার করা জরুরি। সাম্প্রতিক গবেষণায় প্রকাশ করেন, করোনা মোকাবিলায় মাস্কের বিকল্প নেই।
 
মাস্ক ছাড়া বাইরে বেরোলে করোনায় সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। মাস্কই হলো করোনা থেকে বাঁচার অন্যতম পথ। কথা বলার সময়, হাঁচি, কাশির সময় মুখ-নাক থেকে বেশকিছু তরলবিন্দু বেরিয়ে আসে। এই তরলবিন্দুকে বলে ড্রপলেট। একজন করোনা আক্রান্তের ড্রপলেটে থাকে ভাইরাস। আক্রান্ত মানুষটা কথা বললে, হাঁচলে বা কাশলে ড্রপলেট বের হয়। যেগুলো বাতাসে ৩-৪ ঘণ্টা ভেসে থাকতে সক্ষম।
সেই ড্রপলেট কোনো সুস্থ ব্যক্তির নাক, মুখ, চোখ হয়ে শরীরে প্রবেশ করলেই বিপদ! তখন সুস্থ মানুষটার দেহের অন্দরে প্রবেশ করে করোনাভাইরাস। মানুষটা করোনায় আক্রান্ত হন। অথচ মাস্ক পরলে মাইক্রো-ড্রপলেট থেকে রক্ষা পাওয়ার সম্ভাবনা বহুগুণ বেড়ে যায়।
ভাইরাস ঠেকাতে মাস্ক তাই অন্যতম এক পরিধানের অনুষঙ্গ। সংক্রমিত ব্যক্তি ঠিকঠাকভাবে কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে মাস্ক পরলে, তার নাক, মুখ থেকে ড্রপলেট বেরোলেও মাস্ক আটকে দেয়। আক্রান্তের কাছাকাছি চলে আসা সুস্থ মানুষের পক্ষে তখন রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে এ মাস্ক। কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে মাস্ক ভ্যাকসিন না আসা পর্যন্ত প্রতিরোধে এখন থেকে প্রয়োজন মিলিটারির মতো অনুশাসন।

সাবধানতা হিসেবে গ্লাভস ও মাস্ক পরা, ঘন ঘন হাত ধোয়া। কমপক্ষে ছয় ফুটের সামাজিক দূরত্ব রক্ষা করা। মাস্ক ছাড়া লোকজন কিংবা যারা জোরে কথা বলে তাদের সামনে না যাওয়া। যানবাহন ও বাজারে সর্বত্র ভিড় পরিহার করা। টাকা বা কাগজ গোনার সময় আঙুল দিয়ে জিহ্বা বা ঠোঁট স্পর্শ না করা। চুলসহ শরীর যথাসম্ভব আবৃত রাখা। বাইরে থেকে বাড়িতে ফিরে সব পরিধেয় ধুতে দেওয়া। হাত-মুখ না ধুয়ে ঘরের কোনো কিছু নাধরা ইত্যাদি প্রাত্যহিক কাজ এখন জরুরি হয়ে পড়েছে। এখনো করোনার কার্যকর ওষুধের অভাব রয়েছে। এ অবস্থায় শুধু ব্যক্তিগত সচেতনতাই পারে করোনা প্রতিরোধ করতে।

প্রতিবেদকের নাম : মনিরা খাতুন
প্রতিবেদনের ধরন : প্রাতিষ্ঠানিক
বিষয় : কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে মাস্ক পরার গুরুত্ব ।
প্রতিবেদন তৈরির স্থান : ঢাকা
তারিখ : –/—/২০২১ ইং ।
চিঠির খাম দিতে হবে

Class 9 21th week Physical Science Assignment 2021

Class Nine 21th Week Humanities Group Science Subject Assignment 2021
Class 9 21th week Physical Science Assignment 2021

Class 9 21th week Physical Science Assignment 2021

Class Nine 21th Week Humanities Group Science Subject Assignment 2021
করােনার সময়ে অভিভাবকরা যে বিষয়ে তাঁদের উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেছেন তা হচ্ছে, করােনাকালীন শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ সময় ধরে ইন্টারনেট ব্যবহারজনিত আসক্তি। আর এটি আরাফাতের মধ্যেও পরিলক্ষিত হয়েছে। ১৭ মার্চ ২০২০ থেকে করােনা মহামারিজনিত কারণে সারা দেশের স্কুল-কলেজগুলাের সরাসরি শ্রেণিপাঠদান বন্ধ রয়েছে। পড়াশােনা চালিয়ে নিতে বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে ইন্টারনেটভিত্তিক বিভিন্ন সােশ্যাল প্ল্যাটফর্মের ব্যবহার শুরু হয় এপ্রিল মাস থেকেই। দেশের অগ্রগণ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলাে শিক্ষকদের দ্রুত এই নতুন পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাহনাভাওক পাঠদান কর্মসূচি শুরু করে।

করােনার বিস্তারের কারণে হােম কোয়ারেন্টিন, লকডাউন, জুম, গুগল মিট ইত্যাদির সঙ্গে আমাদের ছাত্রসমাজের দ্রুত পরিচয় ঘটে। করােনা ছড়িয়ে পড়ার আগে শিক্ষার্থীরা সীমিত পর্যায়ে শুধু বন্ধু বা পারিবারিক যােগাযােগ আর গেমস খেলার জন্য বিভিন্ন ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করত। অনলাইনে পড়াশােনা শুরু হওয়ায় তাদের সেসব যন্ত্রের ওপর নির্ভরশীলতা বেড়ে গিয়েছে। পড়াশােনার স্বার্থেই অনেক অভিভাবক সন্তানের হাতে ডেস্কটপ, ল্যাপটপ, ট্যাব বা স্মার্ট মােবাইল তুলে দিয়েছেন।আরাফাতের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকা ও শিক্ষার্থীদের বাসায় অবস্থানের কারণে ইন্টারনেট ও ডিজিটাল ডিভাইসগুলাের ব্যবহার কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। অনলাইনে সংযুক্ত হওয়ার ফলে শিক্ষার্থীরা তাদের বন্ধু এবং সহপাঠীদের সঙ্গে একসঙ্গে শিখতে পারছে।

৯ম শ্রেণির ২১তম সপ্তাহের শারীরিক শিক্ষা এসাইনমেন্ট সমাধান বা উত্তর
ইন্টারনেট ব্যবহারের ব্যাপ্তি বৃদ্ধি পাওয়ায় শিক্ষার্থীদের জন্য বিনােদনমূলক কার্যক্রম, সামাজিক দক্ষতা বৃদ্ধির অনুশীলন, তথ্য আদান-প্রদানসহ অনেক মূল্যবান | ক্ষেত্রের সুযােগ সৃষ্টি হয়েছে। ইন্টারনেট ব্যবহারের সময়কে ‘স্ক্রিন টাইম’ বলা হয়। ইন্টারনেটের সুদূরপ্রসারী ব্যবহার থাকা সত্ত্বেও অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম’ শিক্ষার্থীদের জন্য ক্ষতিকর। এর ব্যবহার যখন মাত্রা ছড়িয়ে যায় তখন এটা ‘আসক্তি’র পর্যায়ে পড়ে। এখানে সপ্তাহে ৩৮ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় ইন্টারনেট ব্যবহার ও ইন্টারনেট ব্যবহার করতে না পারার কারণে বিষন্নতা, আবেগ ধরে রাখতে ব্যর্থ হওয়াকে ‘আসক্তি’ হিসেবে পশ্চিমা গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে। ইন্টারনেট ও ডিজিটাল সামগ্রী হাতের কাছে পেয়ে আরাফাতের মতাে শিক্ষার্থীরা অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে আমাদের ছাত্রসমাজ নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

ঘণ্টার পর ঘণ্টা ডিজিটাল ডিভাইসের স্ক্রিন বা মনিটরের দিকে তাকিয়ে থাকায় চোখের ওপর বাড়তি চাপ পড়ে। ফলে অল্প বয়সী বাচ্চাদের আজকাল ভারী চশমা ব্যবহার করতে দেখা যায়। ইন্টারনেট আসক্তির কারণে শিক্ষার্থীদের অনিদ্রা, ক্ষুধামান্দ্য, হজমে সমস্যা, ঘাড় ও কোমর ব্যথা, মােটা হয়ে যাওয়াসহ নানা ধরনের শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। এই আসক্তি তাদের খিটখিটে মেজাজ, অল্পতেই ধৈর্যচ্যুতি, টেনশন বােধ, বিষন্নতা, পারিবারিক সৌজন্যবােধের অভাবজনিত বিভিন্ন মানসিক সমস্যা তৈরি করছে। উপরােক্ত সমস্যা গুলাে আরাফাতের আচরণে লক্ষ্য করা যায়।

আরাফাতের মতাে উদ্ভুত পরিস্থিতি থেকে উত্তরনের জন্য আমাদের যা যা করতে হবে তা নিচে উল্লেখ কথা হলাে :
১. ইন্টারনেটের অপব্যবহার রােধ এবং এর আসক্তি থেকে পরিত্রাণের জন্য শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ আমাদের শিক্ষকদেরও এগিয়ে আসতে হবে।
২. শিক্ষার্থীদের বুঝাতে হবে নিজের ভালাের জন্য এই ‘আসক্তি থেকে তাদের দ্রুত মুক্তি পেতে হবে।
৩. মন ভালাে করার জন্য ডিজিটাল ডিভাইসের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে আনতে সহায়তা করতে হবে।
৪. ইন্টারনেট আসক্তি দূর করতে ধীরে ধীরে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহারের সময়সীমা নির্ধারণ করে দিতে হবে।
৫. তাদের বুঝতে হবে যে ইন্টারনেট আসক্তি তােমার পরিবার এবং বন্ধুদের সান্নিধ্য থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলছে।
আরাফাতের মতাে শিক্ষার্থীদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে নিয়ে আসতে অভিভাবকদের ও যে যে বিষয়ে নজর দিতে হবে তা হলােঃ
১. শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট ও ডিজিটাল ডিভাইস আসক্তি কমাতে সবচেয়ে বেশি প্রয়ােজন পরিবারের সহযােগিতা। তাই তাকে সর্বক্ষণ সহযােগিতা করতে হবে।
২. তাকে পত্রিকা পড়ানাে, বই পড়ানাে, টিভিতে খবর দেখানাে, গল্প করার মাধ্যমে বাস্তবজগতে নিয়ে আসতে হবে।
৩. ইন্টারনেটের কুফল থেকে সন্তানদের বাঁচাতে খেলাধুলা ও পরিবারের সদস্যদের সময় দেওয়া একান্ত প্রয়ােজন।
৪. সন্তান কখন কী করছে, কোথায় যাচ্ছে, কার সঙ্গে চলছে সে বিষয়ে খোঁজ নিতে হবে।
৫. সপ্তাহে অন্তত একদিন তাকে বাইরে বেড়াতে নিয়ে যান।
ইতিবাচক সামাজিক মূল্যবােধ, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবােধ, সহানুভূতি, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, বিশ্বস্ততা ইত্যাদি একজন শিক্ষার্থীকে ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিরাপদ রাখতে সহায়তা করবে বলে আমি মনে করি। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সঠিকভাবে তৈরি করার জন্য এই মহামারি পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পরিবারের ও শিক্ষকদের সহনশীল আচরণ করা প্রয়ােজন। ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে শিক্ষার্থীরা যেমন প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন করতে পারছে, তেমনি পর্যাপ্ত ইন্টারনেট ব্যবহারে সে যেন যত্নশীল থাকতে পারে সে ব্যাপারে আমাদের সজাগ থাকতে হবে। আশা করি ডিজিটাল বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নাগরিকরা ইন্টারনেটের কুপ্রভাব থেকে নিজেদের বাঁচিয়ে পরিবারের ও সমাজের মধ্যে মুখ উজ্জ্বল করে সামনে এগিয়ে যাবে। সর্বশেষ বলা যায়, উপরােক্ত দিকগুলাে বাস্তবায়ন করতে পারলে আরাফাতের সমস্যা গুলাে পরিত্রান করতে সম্ভব হবে।

Class 9 Assignment 21th week Answer

Class 9 Assignment 21th Answer will be created by the students themselves. If necessary, they can be taken the help from teachers, guardians or anyone else. Necessary information can also be collected from the internet.

Before writing the Assignments Answers on Bangla and Information and Communications Technology ICT subjects, students must read and practice the chapter allotted for the assignment.

Class 9 Bangla Assignment 21th week Answer

Post a Comment

0Comments
Post a Comment (0)

#buttons=(Accept !) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Read Our Privacy Policy.
Accept !