SSC ICT Assignment Answer 2022 7th Week

SSC ICT Assignment Answer 2022 7th Week

7th week SSC ICT assignment Answer 2022. SSC ICT assignment answer 2022 is available on our website. If you are a 2022 SSC examinee and looking for ICT assignment answers, you come to the right place. you will find the ICT assignment solution PDF. Let’s know in more detail.

SSC ICT Assignment Answer 2022

DSHE has published SSC 2022 ICT assignment questions for students. Students should be solved the SSC ICT Assignment of the SSC 2022 exam. we will help to solve all the ICT Assignment questions for SSC students. 

SSC 2022 ICT Question.

SSC Assignment 2022 All Subject 7th Week

SSC ICT Assignment Answer 2022 7th Week

ICT subject for SSC candidates. SSC ICT assignment and answer will be given below.

অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন সেবা, আমাদের জীবনকে করেছে গতিময়

তারিখ :  ২৬ আগস্ট , ২০২১ খ্রি .
বরাবর , 
প্রধান শিক্ষক প্রতিষ্টানের নাম, ঠিকানা।

বিষয় : অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন সেবা আমাদের জীবনকে করেছে গতিময়

জনাব,
বিনতি নিবেদন এই যে , আপনার আদেশ নং --- অনুসারে উপরােক্ত বিষয়ের উপর আমার স্বব্যখ্যাত প্রতিবেদনটি নিন্মে পেশ করলাম ।

অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন সেবা আমাদের জীবনকে করেছে গতিময়"

অনলাইন ভিত্তিক সেবার ধারণা : ই- সার্ভিস এর পূর্ণ রুপ হলাে ইলেক্ট্রনিক সার্ভিস। আর ই-সার্ভিস বিভিন্ন অনলাইন সেবাকে বুঝায়। ইন্টারনেট অনলাইনে আপনি যে সেবা পাবেন তাই ই হচ্ছে ই- সার্ভিস বা ইলেক্ট্রিক সেবা। যেমনঃ আগে পরিক্ষার রেজাল্ট আনতে স্কুলে যেতে হত আর এখন মােবাইলের সাহায্যে আনতে পারা যায়। সরকারি এবং বেসরকারি অনেক সেবামূলক সংস্থা সার্বক্ষণিকভাবে অথবা সময়ে সময়ে দেশের জনগণকে বিভিন্ন সেবা প্রদান করে থাকে। এই সেবা হতে পারে এক স্থান থেকে । অন্য স্থানে যাতায়াত কিংবা কোনাে জমির দলিলের নকল সরবরাহ করা। ডিজিটাল পদ্ধতি চালু হওয়ার পূর্বে এই সকল সেবার ক্ষেত্রে সেবাগ্রহীতাকে অবশ্যই সেবাদাতার সঙ্গে সরাসরি যােগাযােগ করতে হতাে। কিন্তু ডিজিটাল পদ্ধতিতে সেবাগ্রহীতা নিজ বাড়িতে বসেই মােবাইল ফোনে বা ইন্টারনেটে একই সেবা গ্রহণ

করতে পারে। উদাহরণ হিসাবে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার জন্য কোনাে আন্তঃনগর ট্রেনের টিকেট সংগ্রহের কথা বিবেচনা করা যায়। কিছুদিন পূর্বেও এই টিকেট সংগ্রহের জন্য যাত্রী নিজে অথবা তার কোনাে লােকের ঢাকার কমলাপুর স্টেশনে গিযে,লাইনে দাঁড়িয়ে নির্দিষ্ট কাউন্টার থেকে টিকেট সংগ্রহ করতে হতাে। এই পদ্ধতি এখনও বহাল আছে । তবে , এর পাশাপাশি এখন যে কেউ অনলাইনে টিকেট সংগ্রহ করতে পারে । অনলাইনেই টিকেটের মূল্য পরিশােধ করা যায়। এভাবে ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে সেবা প্রদানের ব্যাপারটি ই – সার্ভিস বা ই- সেবা হিসেবে চিহ্নিত করা যায় ।

ই-গভর্নেন্স গুরুপ্ত ব্যাখ্যা: ই-গভর্নেন্স (E-governence) এর পূর্ণরূপ হলাে, ইলেকট্রনিক গভর্নেন্স (Electronic Governence)। এটা এমন একটি পদ্ধতি বা ব্যবস্থা যা। সরকারের কর্মকান্ড ইলেকট্রনিক বা ডিজিটাইজড আকারে রূপান্তরিত করে এবং জনগণের সাথে সরকারের সরাসরি যােগসূত্র স্থাপন করে। ডিজিটালাইজড ইনফরমেশন তথ্য প্রযুক্তির বিভিন্ন মাধ্যমের সাহায্যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান শেয়ার করতে পারে। সরকারী কার্যক্রমে ও প্রক্রিয়ায় ডিজিটাল পদ্ধতির প্রয়ােগই হচ্ছে ই-গভর্ন্যান্স। অতীতে পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল বিশেষ করে এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল সংগ্রহ করা পরীক্ষার্থী এবং অবিভাবকদের একটি বিড়ম্বনা ব্যাপার ছিল।

কিন্তু বর্তমানে তথ্য ওযােগাযােগ প্রযুক্তির কল্যাণে ফল প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে ইন্টারনেট এমনকি মােবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল জানা যায়। আবার পরীক্ষার ফলাফল পুন: মূল্যায়ন করার জন্যও এখন অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করা হচ্ছে এবং ফলাফল অতিদ্রুত পাওয়া যাচ্ছে। শিক্ষাক্ষেত্রে ইগভর্ন্যান্সের আর একটি উদাহরণ হলাে কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের ভর্তির ক্ষেত্রে অনলাইনে আবেদন। শিক্ষার্থীদের এখন আর কলেজে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার প্রয়ােজন নাই। শিক্ষার্থী যে কোন স্থান হতে তার পছন্দের কলেজে ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারছে। এমনকি মােবাইলে কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের ভাতর ক্ষেত্রে অনলাইনে আবেদন করতে পারছে।

বর্তমানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় তথ্য ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পাওয়া যাচ্ছে এবং অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন জমা নেওয়া হচ্ছে এবং ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হচ্ছে। তথ্যের ডিজিটালকরণের ফলে বর্তমানে । জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সকল শিক্ষার্থী এসএমএসের মাধ্যমেও শিক্ষার্থীরা ভর্তির আবেদন করতে পারছে। বর্তমানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় তথ্য ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পাওয়া যাচ্ছে এবং অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন জমা নেওয়া হচ্ছে এবং ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হচ্ছে। তথ্যের ডিজিটালকরণের ফলে বর্তমানে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সকল সেবা স্বল্প সময়ে, কম খরচে এবং ঝামেলাহীনভাবে পাওয়া যায়।

এখন মাত্র ২-৫ দিনে পাওয়া যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, তথ্যের ডিজিটালকরণের ফলে সিদ্ধান্ত গ্রহণে ৮০-৯০ শতাংশ সময় কম লাগছে। সেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধির পাশাপাশি বিভিন্ন দলিল, পর্চা প্রভৃতির নকল প্রদানে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সক্ষমতাও ৪০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। নাগরিক যন্ত্রণার আর একটি উদাহরণ হলাে পরিসেবাসমূহের বিল পরিশােধ। বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি ইত্যাদির বিল পরিশােধের গতানুগতিক পদ্ধতি খুবই সময়সাপেক্ষ এবং যন্ত্রণাদায়ক, কোন কোন ক্ষেত্রে একটি সম্পূর্ণ কর্মময় দিন বিদ্যুৎ বিল অথবা গ্যাস বিল পরিশােধেই ব্যয় হয়ে যেত। কিন্তু বর্তমানে মােবাইল ফোন কিংবা অনলাইনে এই বিল পরিশােধ করা যায়।

ই-গভর্ন্যান্সের মূল বিষয় হলাে নাগরিক জীবনমান উন্নত করা এবং হয়রানি মুক্ত রাখা। ইগভর্ন্যান্সের মাধ্যমে কোন কোন কার্যক্রমের সময় ২৪ঘন্টা সপ্তাহে ৭ দিন ও বছরে ৩৬৫ দিনে পরিণত করা যায়। ফলে,নাগরিকরা নিজেদের সুবিধাজনক সময়ে সেবা গ্রহণ করতে পারে। বাংলাদেশে ই-গভর্ন্যান্স চালুর ফলে সরকারি দপ্তরসমূহের মধ্যে আন্ত:সংযােগসহ কর্মীদের দক্ষতাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে দ্রুত সেবা প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে। তবে। এখনও অনেক ক্ষেত্রে ই-গভর্ন্যান্স চালু হাওযার বাকি রয়েছে। সকল ক্ষেত্রে ইগভর্ন্যান্স চালু হলে দেশ আরও অনেক উন্নতির দিকে এগিয়ে যাবে।

পরিবারের সদস্যদের ই সেবা গ্রহণের সুযােগসমূহ উল্লেখ করে নিন্মে বর্ণনা দেওয়া হলাে:

কৃষি তথ্য ও যােগাযােগ কেন্দ্র: কৃষি তথ্য ও যােগাযােগ কেন্দ্র হলাে- মাঠপর্যায়ে স্থাপিত কৃষকদের দ্বারা পরিচালিত একটি আইসিটিভিত্তিক তথ্য সেবা কেন্দ্র। এই ইসেবার মাধ্যমে কৃষকরা নিজেরাই নিজেদের মধ্যে তথ্যসেবা গ্রহণ ও বিতরণের কাজটি করতে সক্ষম হচ্ছেন।

ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সিস্টেম ( ই – এমটিএস) : বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সিস্টেমের মাধ্যমে দেশের এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে নিরাপদে , দ্রুত ও কম খরচে টাকা পাঠানাে যায়। ১ মিনিটের মধ্যে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত পাঠানাে যায়। দেশের প্রায় সকল ডাকঘরে এই সেবা পাওয়া যায় । ই – পর্চা সেবা : বর্তমানে দেশের সকল জমির রেকর্ডের অনুলিপি অনলাইনে সংগ্রহ করা যায় । এটিকে বলা হয় ই – পর্চা। পূর্বে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মীগণ বড় বড় রেকর্ড বই থেকে তথ্যসমূহ পূর্ব নির্ধারিত ছকে পূরণ করে আবেদনকারীকে সরবরাহ করতেন। এজন্য আবেদনকারীকে যেমন সরাসরি উপস্থিত হতে হতাে তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মীরাও গতানুগতিক পদ্ধতিতে পর্চা তৈরি করতেন। বর্তমানে এটি ই – সেবার আওতায় আসাতে আবেদনকারী দেশ – বিদেশের যেকোনাে স্থান থেকেই নির্দিষ্ট ফি জমা দিয়ে পর্চা সংগ্রহ করতে পারেন।

ই – স্বাস্থ্যসেবা : বিভিন্ন সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কর্মরত চিকিৎসকরা এখন মােবাইল ফোনে স্বাস্থ্য পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এজন্য দেশের সকল সরকারি হাসপাতালে একটি করে মােবাইল ফোন দেওয়া হয়েছে। দেশের যেকোনাে নাগরিক এভাবে যেকোনাে চিকিৎসকের পরামর্শ পেতে পারেন। এছাড়া দেশের কয়েকটি হাসপাতালে। টেলিমেডিসিন সেবা চালু হয়েছে। এর মাধ্যমে রােগী হাসপাতালে না এসেও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সেবা ও পরামর্শ পাচ্ছেন ।

রেলওযের ই – টিকেটিং ও মােবাইল টিকেটিং: বাংলাদেশ রেলওয়ের কয়েকটি আন্তঃনগর ট্রেনের টিকেট এখন মােবাইল ফোনেও ক্রয় করা যায়। আবার অনলাইনেও টিকেট সংগ্রহের ব্যবস্থা রয়েছে। ফলে , নিজের সুবিধামতাে সময়ে রেলস্টেশনে না গিযেও নির্দিষ্ট গন্তব্যের টিকেট সংগ্রহ সব হচ্ছে। মােবাইল ফোন বা অনলাইনে টিকেট সংগ্রহ করা হলে ট্রেন ছাড়ার অল্প সময় পূর্বে যাত্রীকে স্টেশনে যেতে হয় এবং মােবাইল ফোন বা অনলাইনে প্রাপ্ত। গােপন নম্বর প্রদর্শন করে সেখানে নির্ধারিত কাউন্টার থেকে যাত্রার টিকেট সংগ্রহ করে নিতে হয়।

জাতীয় ই-তথ্যকোষ: জীবন-জীবিকাভিত্তিক সকল তথ্য যেন সহজেই এক জায়গায় খুঁজে পাওয়া যায় সেজন্য বাংলা ভাষায় সর্বপ্রথম তথ্যকোষ জাতীয় ইতথ্যকোষ চালু করা হয়েছে। জাতীয় ই-তথ্যকোষে কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আইন ও মানবাধিকার, পর্যটন, কর্মসংস্থান, শিল্প ও বাণিজ্য, নাগরিক সেবা, পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ইত্যাদি বিষয়ে তথ্য টেক্সট, এ্যানিমেশন, ছবি, অডিও এবং ভিডিও আকারে বাংলা ভাষায় সন্নিবেশ করা হয়েছে। এছাড়াও জাতীয় ই-তথ্যকোষ ওয়েবসাইটের ভিডিও কন্টেন্টসমূহকে নিয়ে অ্যাপস এবং নারী উন্নয়ন ও নির্যাতন প্রতিরােধ বিষয়ক যে সেকল তথ্য রয়েছে সেগুলাে নিয়ে তথ্যকোষে ‘জাগরণ’ নামে একটি সাব- সাইট রয়েছে।

ই-কমার্স: তথ্য ও যােগাযােগ প্রভাব ব্যাপক ভাবে পরিবর্তন করে দিয়েছে বিশ্ব অর্থনীতিকে। মানুষের এমন কোনাে কর্মক্ষেত্র নেই যেখানে প্রযুক্তির ছোঁয়া লাগেনি। বর্তমানে অফিস অটোমেশন ও ইন্টারনেট সংযােগের সহজলভ্যতা আর দ্রুততার কারণে প্রতিদিনই হচ্ছে কোটি কোটি বাণিজ্যিক লেনদেন, শেয়ার করা হয় কোটি কোটি ম্যাসেজ ও ই-মেইল। বর্তমানে ইন্টারনেট অর্থনীতির ক্রমােন্নতির চালক এবং কর্মক্ষেত্র তৈরির নিয়ামক।

কোভিট কালে অনলাইন সেবা নিয়ে আমি যেভাবে লেখাপড়া চালিয়ে যাচ্ছিঃ বিশ্বজুড়ে এখন বড় আতঙ্কের নাম কোভিড- ১৯ বা নভেল করােনা ভাইরাস। আমরা এমন একটা সময় পার করছি যখন বাংলাদেশেও প্রতিদিনই বেড়ে চলছে।

আক্রান্তের সংখ্যা। মনে বেজে চলেছে অজানা শঙ্কা। অন্য সবকিছুর মতাে এখন স্থবির হয়ে পড়েছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলাে। লাখ লাখ শিক্ষার্থী ঘরবন্দি হয়ে এক অজানা ভবিষ্যতের দিকে দিন গুনছেন। এই মুহূর্তে দেশব্যাপী ডিজিটাল শিক্ষাব্যবস্থার প্রয়ােগ এবং প্রযােজনীয়তাও আমরা বিশেষভাবে উপলব্ধি করতে পারছি।

বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চিন্তার ফসল ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ। ‘ডিজিটাল বাংলাদেশের সুযােগ ব্যবহার করে এখন প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ডিজিটাল শিক্ষা পৌঁছে যাচ্ছে বিশেষ করে এই দুর্যোগ মুহূর্তে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম-ই হতে পারে। শিক্ষার প্রধান মাধ্যম। বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে অনলাইন শিক্ষা বা ই-লার্নিং বা ডিসট্যান্স লার্নিং এখন বেশ প্রযােজনীয় বটে।

দেশেই ইউরােপ-আমেরিকা ছাড়াও এখন এটি জনপ্রিয় মাধ্যম। এর সুবিধা হচ্ছে। একটি স্মার্টফোনের মাধ্যমে যেকোনাে স্থান থেকে শিক্ষাগ্রহণ করা যায়। ই লার্নিং এর ৮০ শতাংশের বেশি পাঠ কার্যক্রম ইন্টারনেট নির্ভর।

তাই কোথাও গিয়ে পড়াশােনা করতে হয় না। ঘরে বসেই তা সম্ভব। এছাড়া আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এ, আই) ও মেশিন লার্নিং ব্যবহার। করে এখন অনলাইনে শিক্ষাকে আরও ‘কমিউনিকেটিভ’ করা যাচ্ছে।

বিস্তারিত বললে, প্রয়ােজন, এ একজন শিক্ষার্থীর যতটা অবস্থায় ঠিক ততটাই তাকে শিক্ষাদান করা সম্ভব। এর ফলে আমি নিজের গতিতে শিখতে পারবাে, যা কিনা আমার জন্য অধিকতর ফলপ্রসূত হবে।

প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থায় ৫০-৬০ জনের ক্লাসে প্রতি ছাত্র ধরে ধরে শিক্ষকের দেখিয়ে দেখা সম্ভব হয় না। কিন্তু আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স আর মেশিন লার্নিং শিক্ষার্থীভেদে যথােপযুক্ত শিক্ষা নিশ্চিত করতে পারলে এটা বেশ উপকারি হতে পারে। তবে এই করােনা সঙ্কটে আমাদের শিক্ষার্থীকে শিক্ষার সাথে যুক্ত রাখতে এবং তাদের মানসিক সাপাের্টের জন্য অনলাইন ক্লাস-ই হতে পারে একটা কার্যকর পদ্ধতি।

প্রতিবেদকের নাম : 
প্রতিবেদনের ধরন : প্রাতিষ্ঠানিক
প্রতিবেদনের শিরোনাম : অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন সেবা আমাদের জীবনকে করেছে গতিময়।
প্রতিবেদন তৈরির স্থান : 
তারিখ : ২৬.০৮.২০২১ ইং

SSC ICT Assignment Answer 2022 7th Week

SSC 2022 ICT assignment Answer 7th week

Post Related: SSC 7th week assignment 2022 pdfSSC 2022 assignment 7th-week pdfSSC 2022 assignment 7th-week question pdf, SSC 7th week assignment 2022SSC assignment 2022 ICT answerSSC 7th week assignment 2022 pdfassignment SSC 7th week 2022SSC 2022 assignment 1st-week answer, SSC 7th week Assignment 2022 PDF Download - All GroupsSSC Assignment 2022 1st -7th Week | Answer for All Subjects, SSC 2022 Assignment Answer PDF Download - All Weeks, SSC 2022 7th Week Assignment Answer PDF DownloadSSC Assignment 2022 4th, 5th, 7th Week Question. SSC ICT 7th Week Answer, SSC ICT 2022 7th Week Answer.

Post a Comment

0Comments
Post a Comment (0)

#buttons=(Accept !) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Read Our Privacy Policy.
Accept !